স্বার্থপর ভালবাসা | একদিন ভালোবাসা ফুরিয়ে যায়
স্বার্থপর সেই মেয়েটা
প্রায় একটি বছর কেটে গেলো হঠাৎ সেদিন মেয়েটি আমাকে ফোন করে বলছে কেমন আছেন? ভেবেছিলাম সুদ্রাবে ভুলগুলো কিন্তু এ যে সে জাতি নয়, ভাংবে তবু মচকাবে না। আমি বুঝতে পারছিলাম না সত্যিই কি মারিয়া আমাকে ফোন করেছে। আমি বললাম ভালো আছি সোনা তুমি কেমন আছো। ও বললো ভালো আছি তা প্রেম ট্রেম কেমন চলছে জানতে পারি।
ভাবলাম আমার স্বার্থপর মেয়েটা মনে হয় আমার প্রেমের মর্মটা অবশেষে বুঝলো তাই আমার খোজ খবর নিচ্ছে। বললাম সোনারে আমাকে তো ভালোবাসলে না তবে হঠাৎ এই প্রশ্ন করছো যে।
- ভালোবাসার মাঝে ছুটে আসা কোন অনুভুতি
- হুমায়ূন আহমেদ এর অডিও বুক মন ভালো করার উপায়
- প্রেম কিভাবে একটি অলৌকিক ঘটনা? প্রেমের সংকেত গল্প
- আকাশে রোদ উঠেছে হঠাৎ বসন্তের আগমন বসন্তের ছোঁয়া
- ফ্রিল্যান্সিং কি?কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো?
ওর লাইফ ইসটাইল কেমন পরিবর্তন করেছে তা জানিনা তবে আমার কথার মাঝে অন্য রকম রসগোল্লা ঢালতে সিখেছি বিরহের অবসরে। ও বললো না এমনিতেই অনেক দিন কোনো খোজ খবর তো নিলেন না তাই আমিই খোজ খবর নিলাম।
আসোলে ও আমাকে কোনোদিন পাত্তাই দেয় নি তাই পুরোনো কথা না উঠিয়ে আমি বললাম সূর্যকে কখনই আরাল করে কেও রাস্তায় চলতে পারে না। তেমনি আমিও তোমাকে আড়াল করে চলতে পারি নাই।
যে প্রেম জীবনের সূচনায় সে প্রেম যে ভোলাটা বড়ই দায়। আমাকে বলবে কি যে কেমন করে ভুলবো তোমায় সোনা পাখি। স্বার্থপর মেয়েটা এখন হারে হারে বুঝতে পারছে রাফি আর আগের রাফি নেই।
রাফি এখন আর কথার কাঙ্গাল নেই। ও বললো আপনি তো অনেক সুন্দর করে কথা বলা সিখেছেন। আমি বললাম তাই নাকি রাজাকে তার মাথার মুকুট পরলে তাকে সুন্দর দেখায় তাহলে আমাকে কথার মুকুট পরিয়ে দাও না প্রিয়। ও এক দিকে সোনা পাখি, প্রিয়, সোনারে কথাগুলো সুনে বিরক্ত অনুভুত হলেও এত সুন্দর করে ওর কোন বয়ফ্রেন্ড যে ওর সাথে কোনদিন কথা বলে নি সেটা নিশ্চিত ছিলাম।
তাই ও কিছু না বলে শুনছিলো আর কথা বলছিলো। আমি বললাম তোমাকে নিয়ে আমার একটা আশা ছিলো বলবো। বলেন। এক বছর পর তোমার সাথে কথা বলছি তাই এটা রাখতে হবে।
চেষ্টা করবো। আমি তোমাকে বাবু বলে ডাকবো। কেনো আমি কি আপনার জিএফ নাকি। প্লিজ আগের রুপটা দেখিও না রাজকুমারী। হেসে দিয়ে বললো এটা কিন্তু একটু বাড়াবাড়ী হচ্ছে। আমি বললাম আমার দুষ্টু বাবুটা দুষ্টুমি ছাড়া কিচ্ছু বুঝেনা।
আমিঃ বাবু কখনো সাতটি রং একসাথে দেখেছো?
মারিয়াঃ রং পেনছিল দিয়ে কত রং একেছি।
আ- মনের রং দেখেছো
মা- কিভাবে সেটা দেখা যায় নাকি
আ- যে নিস্বার্থ ভাবে ভালোবাসতে যানে সে একসাথে সাতটি রং দেখতে পায়।
মা- আপনি দেখেছেন তাহলে মনেহয় তাইনা?
আ- ময়ুর হয়ে কখনো নেচে দেখেছো?
মা- আমাকে আজগুবি কথা বলবেন নাতো বিরক্ত লাগছে।
আ- তাহলে সিগারেটের ধোয়ার কাওকে পুরতে দেখেছো?
মা- বললাম না ভালোমত কথা বললে বলেন নাহলে ফোন কেটে দিব। আপনি হয়ত যানেন না যে আমি আমার ছোট বোনকে এটা বোঝানোর জন্য ফোন করেছি।
আ- মানে কি?
মা- মানে ওর সন্দেহ ছিলো যে আমি আপনার সাথে প্রেম করি সেটা ভুল ধারনা ভাঙ্গালাম।
আ- ভালো তুমি সত্যি অনেক মজার মেয়ে। আমি তোমাকে সুধোসুধি ভুল বুঝতাম। তুমি সত্যি অনেক ভালো মেয়ে। আজকে আমি অনেক খুশি তোমার উপর সোনা।
মা- কি বলেন পাগল হয়ে গেলেন নাকি?
আ- আমার রুপ আমি বদলাই না।
মা- তাহলে আমি এমন কি করলাম যে আমাকে এত ভালো জানা হচ্ছে।
আ- ফুল গাছেই সুন্দর মানায়।
মা- আমি কিছু বুঝলাম না এত দিন না করলে বলতেন কষ্ট পেয়েছি আর আজ উলটা খুুশি হলেন।
আ- এর জন্য খুশি লাগছে যার সাথে প্রেম করেছো এতদিন সে একটা গাধা আর তুমি বড় গাধা। কারন তুমি প্রেমের মর্ম বুঝইনা। যে অন্যের প্রেমের মূল্য দিতে যানে না সে তো প্রেম বুঝেই না। তোমাকে এর জন্যই বাবু বলে ডেকেছি। ওরে আমার সোনা বাবুটা যে কবে বড় হবে।
স্বার্থপর মেয়েটা কিছুতেই আমাকে ঠকাতে পারছে না মানে আমাকে রাগাতে পারছে না। তাই সে রেগে মেগে বললো আমার সাথে প্রেম করবেন।
আ- তোমার সাথে প্রেম করবো মরতে।
অামি বুঝতে পারলাম আমাকে ঠকাতে চায়। তাই মেয়েদের নিয়ে খেলা করা জলন্ত আগুনের উপর দাড়াইয়া থাকা সমান।
অবশেষে মারিয়া ওর স্বার্থের বিনিময়ে উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্য প্রেমের অভিনয় করতে গিয়ে আমার মিষ্টি কথার ফাকায় পরে গিয়েছে। একবার ভালোবাসার চাপে সব হারাতে হবে। এভাবে মারিয়া আমার জীবনে জীদ করে আসে আর এই রাগকে দমন করার কোউশল শিখে ওকে সত্যিকারের ভালোবাসতে শিখাতে পেরেছি। তাই এত কিছুর পর আমার প্রেম হওয়ার পর মারিয়াকে ভালোবেশে বলি স্বার্থপর মেয়ে। জানিনা আবার জানি কখন কোন ছলনার স্বিকার হতে হয়। অামি ওকে ওনেক ভালোবাসি তাই ওকে ওর মত থাকতে দিয়েছিলাম বলে অবসেষে আমার কাছেই ওকে ফিরে পেলাম।
স্বার্থপর ভালবাসা – একদিন ভালোবাসা ফুরিয়ে যায়
ভালবাসা মানে কি? এটি অনেকের জীবনের অগ্রগতির একটি মুখ্য অংশ। তবে, কিছু সময়ে ভালবাসা কেবল একটি অনুভূতি নয়, এটি একটি কর্মও। স্বার্থপর ভালবাসা একটি অদ্ভুত এবং স্থায়ী মূল্য, যা কারো জীবনের অনেক দিন উজ্জ্বল করে তুলতে পারে।
স্বার্থপর ভালবাসা হলো এমন একটি ভালবাসা যা অন্যের সুখের উপরে নির্ভর করে না। এটি মূলত নিজের সন্তুষ্টি ও আনন্দে ভরপুর। স্বার্থপর ভালবাসা সাধারণত নিজের সুখের জন্য নিজেকে দায়ী মনে করে না, বরং অন্যের সাথে ভাগ করার জন্য প্রস্তুত থাকে।
তবে, সত্যিকারের মধ্যে, স্বার্থপর ভালবাসা হলো এমন একটি জাল যা সহজেই আমাদেরকে মোহ করে নেয়। এটি আমাদেরকে মনে দেয় যে সত্যিক ভালবাসা হলো আমাদের নিজেকে প্রতিটি সময় অফার করা, আমাদের নিজের জন্য সময় অফার করা।
স্বার্থপর ভালবাসা যখন ভালোবাসা একটি ব্যক্তির কাছে সীমাহীন হয়, তখন সে হারিয়ে যেতে পারে। সেই স্বার্থপর ভালবাসার আগুনে তুলনা করতে গিয়ে পুড়ে গেলে তার আগুনের প্রচুর ধোঁয়া বুঝতে পারেন না। সে প্রচুর সময়
পাওয়ার পরে বুঝতে পারেন যে এই ভালবাসা আসলে নিজের মুক্তি হেরিয়ে দিয়েছে।
আমাদের স্বার্থপর ভালবাসার চাইতে ভালোবাসার কিছু অংশ আমাদেরকে অনেক কিছু শেখায়। এটি আমাদেরকে শেখায় যে আমরা নিজেদের প্রতি কীভাবে যত্ন নিতে পারি। এটি আমাদেরকে শেখায় যে আমরা অন্যের জন্য কীভাবে বিনয় এবং সহানুভূতিতে থাকতে পারি।
স্বার্থপর ভালবাসা যখন নিজের সন্তুষ্টির জন্য নিজেকে বেশি ভালো করে না, তখন তা ভালোবাসা নয়, একটি অবপথ হয়ে থাকে যেখানে ভালোবাসা ফুরিয়ে যায়। স্বার্থপর ভালবাসা আমাদেরকে একটি মিথ্যা প্রপাতপূর্বক সময় দিতে পারে, কারণ এটি আমাদেরকে মনে দেয় যে আমরা সত্যিক ভালোবাসা যেখানে দেখি, সেখানে এটি অনুসরণ করা উচিত।
স্বার্থপর ভালবাসা আমাদেরকে আত্মবিশ্বাস দেয় না, বরং অসুরক্ষিত এবং নির্ভরশীল করে নেয়। আমাদেরকে সম্পূর্ণ রূপে সত্যিক ভালোবাসা অনুভব করতে হবে এবং অন্যের জন্য সহানুভূতিপূর্ণ হতে হবে।
স্বার্থপর ভালবাসা আসলে একটি হারানো অবস্থায় সেই ভালবাসা থেকে আমাদেরকে মুক্তি দেয়। এটি আমাদেরকে নিজের সত্যিক মূল্য এবং মুক্তির পথে
পথ দেয়।
স্বার্থপর ভালবাসা হলো একটি ব্যাপক স্বাধীনতা, যা আমাদেরকে সমস্ত মোহ থেকে মুক্ত করে। এটি আমাদেরকে আত্মবিশ্বাসী ও আনন্দময় জীবনের কল্পনা করতে সাহায্য করে।
সমাপ্তি হলে এটি সাধারণত একটি ভাল বাসা অথবা প্রার্থনা বা ভালবাসা হয়ে উঠে, যা দ্বিতীয় পক্ষের জন্য অসুবিধা সৃষ্টি করে। স্বার্থপর ভালবাসা পুনরায় আমাদেরকে তাদের অসুবিধার কারণ সম্পর্কে চিন্তা করতে বলে আমাদের জীবন থেকে অপসারিত করতে সাহায্য করে।
স্বার্থপর ভালবাসা সবার জন্য ভালো নয়, তবে সঠিক সময়ে সঠিক স্থানে সেটি আপনার জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হতে পারে। এটি আপনার সন্তুষ্টিকর এবং আনন্দময় জীবনের কীভাবে নির্ধারণ করে, তা আপনার স্বজন, বন্ধু এবং সমাজের প্রভাব নির্ধারণ করে।
আবার একটি অনুভূতি যা ভালোবাসার অভিবাবক হওয়ার সাথে সাথে মিলে যায়, তা হলো স্বার্থপর ভালবাসা। স্বার্থপর ভালবাসা আমাদেরকে নিজের জন্য সময় বিতরণ করে, আমাদেরকে আত্মসাত করে এবং আমাদেরকে আরও অনেক বেশি ভালো করার জন্য প্রেরিত করে।
স্বার্থপর ভালবাসা যদি সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়, তাহলে সেটি আপনার জীবনে অসীম সুখ এবং আনন্দ নিশ্চিত করতে সক্ষম হবে। এটি আপনার জীবনের একটি মুখ্য অংশ হতে পারে যা আপনি কখনও ভুলবেন না।
স্বার্থপর ভালবাসা আপনাকে আপনার স্বপ্ন এবং লক্ষ্যের দিকে নির
্দেশ করে, আপনাকে আপনার জীবনের প্রতিটি দিন অর্জন করার উদ্যোগ দেয়। সেটি আপনার সত্যিক স্বপ্ন ও লক্ষ্য নিয়ে আগ্রহ উদ্ধার করে, যা আপনাকে আপনার জীবনের উত্তরাধিকারী করে।
স্বার্থপর ভালবাসা আপনাকে প্রতিটি দিন নিজের জন্য সময় নিতে ও নিজের সন্তুষ্টি এবং আনন্দের জন্য প্রস্তুত করে, যাতে আপনি আপনার সমস্ত স্বপ্ন ও লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হন। এটি সত্যিক সংশ্লিষ্টতা এবং সন্তুষ্টিকর জীবনের কী হতে পারে, যেটি আপনি আশা করেন সেটি আপনি অর্জন করতে সক্ষম হতে সাহায্য করে।
স্বার্থপর ভালবাসা আপনাকে অনেক বেশি বিশ্বাসী, সৎ এবং সুস্থ বানিয়ে। এটি আপনার জীবনের উজ্জ্বল দিনগুলির জন্য আপনাকে সুপারিশ করে এবং আপনাকে আপনার স্বপ্নগুলি অর্জন করতে সাহায্য করে।
স্বার্থপর ভালবাসা আপনাকে আপনার সমস্ত স্বপ্ন ও লক্ষ্যের দিকে নিয়ে যায়, আপনাকে প্রতিটি দিন উত্তেজিত এবং উৎসাহী করে, যাতে আপনি আপনার জীবনের সমস্ত লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হন। স্বার্থপর ভালবাসা আপনাকে সঠিক পথে প্রেরিত করে, আপনার সমস্ত স্বপ্ন এবং লক্ষ্যের পথে।