হুমায়ূন আহমেদের বিরহের 25 উক্তি

হুমায়ূন আহমেদের বিরহের উক্তি

হুমায়ূন আহমেদের বিরহের উক্তি সাহিত্যিক পর্যালোচকদের মাঝে সদাচার হয়। তার লেখা অনেকবার স্বপ্নের জগতের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে পরিচিত। তার উক্তির মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সাহিত্যিক অনুভূতির অভ্যন্তরে মিল পাওয়া যায়। তার লেখা অধিকাংশই বিরহের মধ্যে স্থান পেয়েছে।

হুমায়ূন আহমেদের লেখা ‘বিরহের’ বিষয়ে একটি গভীরভাবে ভাবমূর্ত ছবি তৈরি করে। তার লেখা বাংলা সাহিত্যে এক অমূল্য সম্পদ।

হুমায়ূন আহমেদের লেখা ‘বিরহের’ মাধ্যমে বিভিন্ন সময়ের মধ্যে প্রেম ও বিরহের ভাবনার প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করা হয়। তার লেখা প্রায়ই একটি সাধারণ মানুষের বিরহের ভাবনা প্রতিফলিত করে।

হুমায়ূন আহমেদের লেখা ‘বিরহের’ মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের বিরহের সমস্যার সমাধানে মানসিকভাবে সহায়তা করা হয়। তার লেখা মানুষের মাঝে বোধগম্য সত্তা অর্জন করে।

হুমায়ূন আহমেদের বিরহের লেখা সাহিত্যিক পর্যালোচকদের মধ্যে একটি অলৌকিক চেতনা তৈরি করে। তার লেখা সাধারণ মানুষের মধ্যে বিরহের ভাবনা উন্মুক্ত করে দেয়।

মোটামুটি হুমায়ূন আহমেদের বিরহের উক্তি এই ধারণাটিতে ভরা আছে যে, বিরহ মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তার লেখা বাংলা সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হয়ে উঠে। তার উক্তি মানুষের মাঝে আনন্দ ও আলোকিত চিন্তা তৈরি করে। এটি সমস্ত প্রতিভাবান লেখকের মধ্যে আনুগত্য এবং সাহিত্যিক পর্যালোচকদের মধ্যে আদর্শ হিসেবে প্রশংসিত হয়ে উঠে।

1- গল্প-উপন্যাস হলো অল্পবয়েসী মেয়েদের মাথা খারাপের মন্ত্র।
হুমায়ূন আহমেদ

2. বাস্তবতা এতই কঠিন যে কখনও কখনও বুকের ভিতর গড়ে তোলা বিন্দু বিন্দু ভালবাসাও অসহায় হয়ে পড়ে।
হুমায়ূন আহমেদ

3. পৃথিবীতে অনেক ধরনের অত্যাচার আছে। ভালবাসার অত্যাচার হচ্ছে সবচেয়ে ভয়ানক অত্যাচার। এ অত্যাচারের বিরুদ্ধে কখনো কিছু বলা যায় না, শুধু সহ্য করে নিতে হয়।
হুমায়ূন আহমেদ

4. যুদ্ধ এবং প্রেমে কোনো কিছু পরিকল্পনা মতো হয় না।
হুমায়ূন আহমেদ

5. সবাই তোমাকে কষ্ট দিবে, তোমাকে শুধু এমন একজন কে খুঁজে নিতে হবে যার দেয়া কষ্ট তুমি সহ্য করতে পারবে।
হুমায়ূন আহমেদ

6. হাসি সবসময় সুখের কারণ বুঝায় না মাঝে মাঝে এটা ও বুঝায় যে আপনি কতটা বেদনা লুকাতে পারেন।
হুমায়ূন আহমেদ

7. ভালবাসাবাসির জন্যে অনন্তকালের প্রয়োজন নেই, একটি মুহূর্তই যথেষ্ট।
হুমায়ূন আহমেদ

8. হুট করে প্রেম হয় কনজারভেটিভ ফ্যামিলিগুলোতে। ঐ সব ফ্যামিলির মেয়েরা পুরুষদের সঙ্গে মিশতে পারে না, হঠাৎ যদি সুযোগ ঘটে যায়- তাহলেই বড়শিতে আটকে গেল।
হুমায়ূন আহমেদ

9. ভালোবাসা যদি তরল পানির মত কোন বস্তু হত, তাহলে সেই ভালোবাসায় সমস্ত পৃথিবী তলিয়ে যেত। এমন কি হিমালয় পর্বতও।
হুমায়ূন আহমেদ

10. একজন মানুষকে সত্যিকারভাবে জানার উপায় হচ্ছে তার স্বপ্নটা জানা।
হুমায়ূন আহমেদ

11. গার্লফ্রেন্ড বিহীন তরুনের পৃথিবীতে বেঁচে থাকা, ঘাসবিহীন মাঠে গরুর পায়চারির মত
হুমায়ূন আহমেদ

12. প্রতিটি সার্থক প্রেমের কবিতা বলতে বোঝায় যে কবি প্রেমিকাকে পায় নি, প্রতিটি ব্যর্থ প্রেমের কবিতা বোঝায় যে কবি প্রেমিকাকে বিয়ে করেছে।
হুমায়ূন আহমেদ

13. সবাই তোমাকে কষ্ট দেবে, তোমাকে শুধু এমন একজনকে খুঁজে নিতে হবে যার দেয়া কষ্ট তুমি সহ্য করতে পারবে।
হুমায়ূন আহমেদ

14. যুদ্ধ এবং প্রেমে কোনো কিছু পরিকল্পনা মতো হয় না।
হুমায়ূন আহমেদ

15. প্রেমিকাবিহীন তরুণের পৃথিবীতে বেঁচে থাকা, ঘাসবিহীন মাঠে গরুর পায়চারির মতো।
হুমায়ূন আহমেদ

16. এই পৃথিবীতে প্রায় সবাই, তার থেকে বিপরীত স্বভাবের মানুষের সঙ্গে প্রেমে পড়ে।
হুমায়ূন আহমেদ

17. ভদ্র ছেলেদের জন্য মেয়েদের মনে কখনও প্রেম জাগে না। যা জাগে সেটা হল সহানুভূতি।
হুমায়ূন আহমেদ

18. কাউকে প্রচণ্ডভাবে ভালোবাসার মধ্যে এক ধরনের দুর্বলতা আছে। নিজেকে তখন তুচ্ছ এবং সামান্য মনে হয়। এ ব্যাপারটা নিজেকে ছোট করে দেয়।
হুমায়ূন আহমেদ

19. বাস্তবতা এতই কঠিন যে কখনও কখনও বুকের ভেতর গড়ে তোলা বিন্দু বিন্দু ভালোবাসাও অসহায় হয়ে পড়ে।
হুমায়ূন আহমেদ

20. ভালোলাগা এমন এক জিনিস যা একবার শুরু হলে সব কিছুই ভালো লাগতে থাকে।
হুমায়ূন আহমেদ

21. ভালোবাসাবাসির জন্য অনন্তকালের প্রয়োজন নেই, একটি মুহূর্তই যথেষ্ট।
হুমায়ূন আহমেদ

22. ভালোবাসা যদি তরল পানির মতো কোনো বস্তু হতো, তাহলে সেই ভালোবাসায় সব পৃথিবী তলিয়ে যেত। এমনকি হিমালয় পর্বতও!
হুমায়ূন আহমেদ

23. ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে বিয়ে না হওয়াটাই বোধ হয় ভালো। বিয়ে হলে মানুষটা থাকে ভালোবাসা থাকে না। আর যদি বিয়ে না হয় তাহলে হয়তো বা ভালোবাসাটা থাকে, শুধু মানুষটাই থাকে না। মানুষ এবং ভালোবাসা এ দুয়ের মধ্যে ভালোবাসাই হয়তো বেশি প্রিয়।
হুমায়ূন আহমেদ

24. অল্প বয়সের ভালোবাসা অন্ধ গণ্ডারের মতো। শুধুই একদিকে যায়। যুক্তি দিয়ে, বুদ্ধি দিয়ে, আদর দিয়ে এ গণ্ডারকে সামলানো যায় না।
হুমায়ূন আহমেদ

25. যে ভালোবাসা না চাইতে পাওয়া যায়, তার প্রতি কোনো মোহ থাকে না
হুমায়ূন আহমেদ

হুমায়ূন আহমেদের লেখা ‘বিরহের’ মাধ্যমে প্রেমের নানা রূপ এবং সমস্যার মধ্যে মানুষের মধ্যে সম্পর্কের গভীরতা উপস্থাপন করা হয়। তার লেখা প্রায়ই মানুষের মধ্যে বিরহের অভিজ্ঞতা উন্মুক্ত করে।

হুমায়ূন আহমেদের বিরহের উক্তি মানুষের মধ্যে প্রেম ও বিরহের মধ্যে নিজের অভিজ্ঞতা উন্মুক্ত করে। তার লেখা সাধারণ মানুষের মধ্যে নতুন উৎসাহ ও সমৃদ্ধি বজায় রাখে।

সম্পর্কের নানা রূপের ভেতর জীবনের বিরতি ও ভালোবাসার বিরহ তার লেখা বাংলা সাহিত্যে নতুন উদ্ভাবন ও উন্মুক্তি নিয়ে এসেছে।

এইভাবে, হুমায়ূন আহমেদের লেখা ‘বিরহের’ মাধ্যমে বাংলা সাহিত্য জানা হয়ে উঠে নতুন আলোর সঙ্গে সংসারের সমস্যা ও দুঃখের সামনে সাহায্য করা হয়। তার উক্তি আমাদের মধ্যে আশা এবং আলোকিত চিন্তা সৃষ্টি করে। এটি সমস্ত প্রতিভাবান লেখকের মধ্যে আনুগত্য এবং সাহিত্যিক পর্যালোচকদের মধ্যে আদর্শ হিসেবে প্রশংসিত হয়ে উঠে।

হুমায়ূন আহমেদের বিরহের উক্তি সমস্তের মধ্যে একটি অমূল্য ধর্মমূল্য। এটি সাহিত্যিক পরিবেশে আনন্দ ও আলোকিত চিন্তা সৃষ্টি করে। এটি সমস্ত প্রতিভাবান লেখকের মধ্যে আনুগত্য এবং সাহিত্যিক পর্যালোচকদের মধ্যে আদর্শ হিসেবে প্রশংসিত হয়ে উঠে।

হুমায়ূন আহমেদের বিরহের উক্তি একটি অমূল্য ধর্মমূল্য যা সাহিত্যিক পরিবেশে আনন্দ ও আলোকিত চিন্তা সৃষ্টি করে। এটি সমস্ত প্রতিভাবান লেখকের মধ্যে আনুগত্য এবং সাহিত্যিক পর্যালোচকদের মধ্যে আদর্শ হিসেবে প্রশংসিত হয়ে উঠে।

হুমায়ূন আহমেদের লেখা ‘বিরহের’ মাধ্যমে প্রেমের নানা রূপ এবং সমস্যার মধ্যে মানুষের মধ্যে সম্পর্কের গভীরতা উপস্থাপন করা হয়। তার লেখা প্রায়ই মানুষের মধ্যে বিরহের অভিজ্ঞতা উন্মুক্ত করে।