রসায়নের অবদান: আমাদের জীবনের প্রতিটি মূহুর্তে
মানুষের জীবনের প্রতিটি মূহুর্ত বিঞ্জানের অবদান রয়েছে।
বিঞ্জানের অবদান অসীস্বকার করার ক্ষমতা আমাদের কারো নেই।
কিন্তু তার মধ্যে রসায়নের অবদান সবচেয়ে বেশি। এই যে ধরুণ না আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠলেন তারপর টুথপেষ্ট দিয়ে দাত মাজলেন এই খানেও রসায়নের অবদান আছে। তারপর ঘুমের ঘুর থেকে নিজের ক্লান্তি কাটাতে চাইলে অবশ্যই চা, কফি খাবেন। আর এখানে আছে রসায়ন।
যেমন চায়ে আছে ট্যানিক আছে। তারপর ডিম পোস্ট খেলেন এখানেও আছে রসায়নের অবদান। ডিম আর তেলের মিশ্রণ।
এছাড়া পাকস্থলীর গ্যাসট্রিক গ্ল্যান্ডে অতিরিক্ত অ্যাসিড নিঃসরণের ফলে অ্যাসিডিটি বা গ্যাসের সমস্যা হয় অতএব এখানে রসায়ন আছে। তারপর আসি ঔষধের কথায় যার অবদান না বলেই নয়।
আজকাল অনেক মানুষতো অসুধ খেয়ে বেচে আছে। তারপর আসি তরুণ তরুণীদের কথায়, যারা কিনা নিজেদের আকষণীয় দেখতে হরেক রকমের কসমেটেকিস ব্যাবহার করে থাকে।
যেমন ধরুণ না, অতিরুক্ত সূর্যের ক্ষতি থেকে বাচতে ত্বকে সান ক্রিন ব্যাবহার করে থাকে। এছাড়াও বয়সের ছাপ কমাতে সিরাম ব্যাবহার করে থাকে ফেসওয়াস আরও কত কি!রসায়ন যেন আমাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে ওতোপ্রোতোভাবে জড়িয়ে আছে।
কিন্তু এতো উপকারী কাজের পাশাপাশি রসায়ন আমাদের ক্ষতিও করে থাকে যেমন পারমাণবিক বোমা তৈরি করে দেশ ও জাতির ক্ষতি করে থাকে। বয়ে আনে দেশ ও জাতির বিপদ।
তাই আসুন বিঞ্জানের অপব্যাবহার নয় সুব্যাবহরের মাধ্যমে আমাদের সুন্দর একটি দেশ ও জাতি গঠন করতে পারি এবং পরিশষে শ্রদ্ধা জানাই সেই সকল রসায়নবিদদের যারা কিনা দেশ ও জাতির কল্যাণে অকান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে।