শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে ঢাকার রাস্তায় মানুষের ঢল
ঢাকা, এএফপি: হাজার হাজার বাংলাদেশি বিক্ষোভকারী, যাদের অনেকে লাঠি হাতে, ৪ আগস্ট কেন্দ্রীয় ঢাকার একটি চত্বরে সমবেত হয় শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে। সাম্প্রতিক দেশব্যাপী প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর পুলিশের দমন অভিযানের বিরুদ্ধে এই আন্দোলন। সিভিল অসহযোগ আন্দোলনের অন্যতম নেতা আসিফ মাহমুদ সমর্থকদের লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত থাকতে বলেন।
UTTARA FREE #WIFI
1. Rajuk College - Pass : RUMCrumc2594
2. Fuljhuri - Pass : 12345678 (Amir Complex)
3. Jononi - Pass : jononi90
4. LR - Pass : Lrwifi444
5. Nawab Habibulla - Pass : nhmsc@108540
#Sector 7 WiFi : We Want Justice
Pass : 12345678
~ রবিবারের জুলাই | দুই হাজার চব্বিশ
আন্দোলনের প্রধান দাবি ছিল বাঁশের লাঠি প্রস্তুত করে বাংলাদেশকে মুক্ত করা। যদিও সেনাবাহিনী আগের বিক্ষোভের পরে শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধারে সহায়তা করেছিল, কিছু প্রাক্তন সামরিক কর্মকর্তা ছাত্র আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন এবং প্রাক্তন সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া তার ফেসবুক প্রোফাইল ছবি লাল করে সমর্থন জানিয়েছেন।
বর্তমান সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান শনিবার ঢাকায় সামরিক সদর দফতরে কর্মকর্তাদের বলেন, “বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের আস্থার প্রতীক। এটি সবসময় জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে এবং রাষ্ট্রের যেকোনো প্রয়োজনে তা করবে।”
কালকে যারা খালি হাতে নামবেন মনে রাখবেন, আপনি শুধু শুধু একটা বাড়তি বোঝা হতে চলেছেন। কালকে সারাদেশে আওয়ামীহানাদারবাহিনী তাণ্ডব চালানোর প্রস্তুতি নিয়েছে।
আজকে রাত থেকেই বিভিন্ন জায়গায় মহড়া দিচ্ছে। ভুলে যাবেন না, এটা তাদেরও অস্তিত্বের লড়াই। তাই হাতের কাছে যা পাবেন তা নিয়ে অন্তত নামবেন।
এতদিন তারা কিছু জায়গায় নমনীয় থাকলেও কালকে থেকে আপনারা নামবেন একদফা অর্থাৎ সরকার পতনের দাবী নিয়ে, তারা নামবে মাফিয়াকে টিকিয়ে রাখার জন্য, আপনাদের আন্দোলন প্রতিহত করার জন্য।
দয়া করে এই জিনিসটা কপি করে হলেও সবার মাঝে ছড়িয়ে দিন। খালি হাতে নামতে সকলকে না করে দিন। এরকম ভুল করা উচিত না যে ভুলের মাশুল নিজের জীবন দিয়ে দিতে হয়।
শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনকালে জুলাই মাসে কিছু দিন ধরে নাগরিক সেবার চাকরির কোটার বিরুদ্ধে বিক্ষোভে শতাধিক মানুষ নিহত হয়। সেনা বাহিনী অস্থায়ীভাবে শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার করলেও, এই সপ্তাহে বিরাট সংখ্যায় বিক্ষোভকারী পুনরায় রাস্তায় নেমে আসেন এবং সরকারকে অচল করার লক্ষ্যে একটি সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলন শুরু করেন।
শনিবার ঢাকায় কয়েক লাখ বিক্ষোভকারী মিছিল করার সময় পুলিশ বেশিরভাগ সময় দর্শক ছিল।
আমার পাবনা আজ রক্তাত্ব,,২জন নিহত,, পুলিশ ছারাও আওয়ামী লীগ কর্মিরা গুলি চালাচ্ছে
হে কাপুরুষ তুই কখন বের হবি ঘর থেকে,,কখন বের হবি রাজ পথে তোর অধিকার সিনিয়ে নিতেকখন আসবি তোর মায়ের বুক খালি করার প্রতি শোধ নিয়ে,,,কখন,,কখন
ভয় না পেয়ে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ান যার হাতে যা আছে তাই নিয়ে।সব চূর্ণবিচূর্ন করে দিন আমাদের সহ্যের সীমা শেষ হয়ে গেছে, প্রিয় ভাই বোনেরা আমরা পাশে আছি,কেউ ঘড়ে বশে থাকবেন না এ আন্দোলন এখন সবার,,,সবাই একসাথে জীবন দিব মাঠে নেমে তাহলেই বাচতে পারবো,,আর সবাই জীবন বাচাবো বলে ছিন্নভিন্ন হয়ে গেলে কেউই বাচতে পারো না,, আসুন সবাই বেরিয়ে আসুন,, আমাদের বিজয় খুবি নিকটে
আজ ঢাবির চত্তরে পকেট রাউটারের ব্যাবস্থা করা হয়েছে, দুপুর ১টা থেকে রাত ১২ টা পর্যন্ত এখানে সবাই ওয়াইফাই পাবেন, ৮ হাজার জিবি কেনা হয়েছে।
Username :- Save Students
Password :- Free
এই বিক্ষোভ আন্দোলন এখন একটি বৃহত্তর সরকারবিরোধী আন্দোলনে পরিণত হয়েছে, যেখানে বাংলাদেশের সমাজের সব স্তরের মানুষ অংশগ্রহণ করছে।
ছাত্র আন্দোলনের দল স্টুডেন্টস এগেইনস্ট ডিসক্রিমিনেশন দেশব্যাপী কর এবং ইউটিলিটি বিল পরিশোধ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে। তারা সরকারি কর্মচারী এবং অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ পোশাক কারখানার শ্রমিকদের ধর্মঘট পালনের আহ্বান জানিয়েছে।
শেখ হাসিনা ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশ শাসন করছেন এবং জানুয়ারিতে তার চতুর্থ পরপর নির্বাচন জয় লাভ করেছেন, তবে তার সরকার মানবাধিকার সংগঠনগুলোর দ্বারা সমালোচিত হয়েছে।
জুলাইয়ের শুরুতে কোটা স্কিম পুনঃপ্রবর্তনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল, যা দেশের সর্বোচ্চ আদালত দ্বারা সীমিত করা হয়েছে।