রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেরা 52টি উক্তি শ্রেষ্ঠ, বিখ্যাত …

akhi akter

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেরা 52টি অনুপ্রেরণামূলক উক্তি : শ্রেষ্ঠ, বিখ্যাত …

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, যিনি বিশ্বকবি নামে খ্যাত, তাঁর সৃষ্টিকর্মে জীবনের প্রতিটি দিকের পরিচয় পাওয়া যায়। জীবন, প্রেম, এবং ভক্তি সম্পর্কে তাঁর গভীর দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং অন্তর্দৃষ্টি আমাদের মননশীলতাকে সমৃদ্ধ করে। তাঁর লেখা এবং রবীন্দ্রনাথের উক্তি আজও প্রাসঙ্গিক ও অনুপ্রেরণামূলক।

জীবন সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দৃষ্টিভঙ্গি

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতে জীবন হলো একটি নিরন্তর প্রবাহ। তিনি জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে উপভোগ করতে বলেছিলেন এবং জীবনের সৌন্দর্য খুঁজে পাওয়ার উপর জোর দিয়েছিলেন। তাঁর এক বিখ্যাত উক্তি হলো, “যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে।” এই উক্তিটি জীবনের পথে নিজের পথ তৈরি করার শিক্ষা দেয়।

রবীন্দ্রনাথের লেখনীতে জীবনের নানা দিক ফুটে উঠেছে। তাঁর কবিতায় জীবনের সৌন্দর্য, দুঃখ-কষ্ট, আনন্দ-বেদনা সবই প্রতিফলিত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের বিখ্যাত কিছু কবিতার লাইন আমাদের জীবনের নানা অভিজ্ঞতাকে স্মরণ করিয়ে দেয়। যেমন, “আমার এ গান চিরদিন তোমাদেরই জন্য।” এই লাইনটি জীবনের প্রতি তাঁর গভীর নিবেদনের প্রতিচ্ছবি।

প্রেম সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাবনা

প্রেম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনার একটি অন্যতম প্রধান বিষয়। তাঁর প্রেমের কবিতায় মাধুর্য, গভীরতা এবং আবেগের ছোঁয়া পাওয়া যায়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের উক্তি গুলি আজও প্রেমিক-প্রেমিকাদের হৃদয়ে নতুন আলো জ্বালায়।

একটি সুন্দর প্রেমের উক্তি হলো, “ভালোবাসার মানুষের চোখের জলে যে স্নেহ থাকে, তা অন্য কিছুতে নেই।” এই উক্তিটি প্রেমের গভীরতা এবং তাতে লুকানো স্নেহকে তুলে ধরে। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের কবিতা শুধু প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, তাতে মানুষের প্রতি প্রেম, প্রকৃতির প্রতি প্রেম এবং সৃষ্টিকর্তার প্রতি প্রেমও প্রকাশ পেয়েছে।

তাঁর আরেকটি প্রেমের উক্তি, “প্রেমের স্পর্শে সকলেই কবি হয়ে যায়।” এই উক্তিটি প্রেমের সৃষ্টিশীলতা এবং মাধুর্যের অনুভূতিকে তুলে ধরে। প্রেমের স্পর্শে মানুষ কিভাবে তার জীবনে নতুনত্ব এবং সৃষ্টিশীলতা খুঁজে পায়, তা এতে প্রতিফলিত হয়েছে।


মন দিয়ে মন বোঝা যায়, গভীর বিশ্বাস শুধু নীরব প্রাণের কথা টেনে নিয়ে আসে।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


আনন্দকে ভাগ করলে দুটি জিনিস পাওয়া যায়; একটি হচ্ছে জ্ঞান এবং অপরটি হচ্ছে প্রেম।


– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর



বিবেচনা করবার বয়স ভালোবাসার বয়সের উলটো পিঠে। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর



কেউ বা মরে কথা বলে, আবার কেউ বা মরে কথা না বলে। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর



আছে দু:খ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে। তবুও শান্তি, তবু আনন্দ, তবু অনন্ত জাগে…


– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


সংগীত আর কিছু নয় – সর্বোৎকৃষ্ট উপায়ে কবিতা পাঠ করা। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


মনুষ্যত্বের শিক্ষাটাই চরম শিক্ষা আর সমস্তই তার অধীন। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


নিজের অজ্ঞতা সম্বন্ধে অজ্ঞানতার মতো অজ্ঞান আর তো কিছু নাই। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


আগুনকে যে ভয় পায়, সে আগুনকে ব্যবহার করতে পারে না। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


তোমার পতাকা যারে দাও তারে বহিবারে দাও শকতি।– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


যথার্থ অধিকার থেকে মানুষ নিজের দোষে ভ্রষ্ট হয়। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তবে ঘৃণা তারে যেস তৃণসম দহে। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


অক্ষমের লোভ আলাদিনের প্রদিপের গুজব শুনলেই লাফিয়া উঠে। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


মানুষ পণ করে পণ ভাঙিয়া ফেলিয়া হাঁফ ছাড়িবার জন্য। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


ক্ষমাই যদি করতে না পারো, তবে তাকে ভালোবাসো কেন? – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


সংসারে সাধু-অসাধুর মধ্যে প্রভেদ এই যে, সাধুরা কপট আর অসাধুরা অকপট।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


কি পাইনি তারই হিসাব মেলাতে মন মোর নহে রাজি। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


যে খ্যাতির সম্বল অল্প তার সমারোহ যতই বেশি হয়, ততই তার দেউলে হওয়া দ্রুত ঘটে।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


যৌবনই ভোগের কাল বার্ধক্য স্মৃতিচারণের। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


অন্য ক্ষমতা যখন কম থাকে তখন খোঁচা দিবার ক্ষমতাটা খুব তীক্ষ্ম হইয়া উঠে।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


মানুষের প্রাণে বিষ মিশায়েছে মানুষ আপন হাতে, ঘটেছে তা বারে বারে। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


ফ্যাশানটা হল মুখোশ, স্টাইলটা হল মুখশ্রী। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


মানুষ শুধু প্রাণবান জীব নয়, মানুষ মনোবান – এ কথাটি মনে রাখা চাই। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


ভুল করিবার অধিকার যাহার নাই, সত্যকে আবিষ্কার করিবার অধিকারও সে পায় নাই।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


আমাদের চন্দ্রের যা কলঙ্ক সেটা কেবল মুখের উপরে, তার জ্যোৎস্নায় কোনো দাগ পড়ে না।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


শিমুল কাঠই হোক আর বকুল কাঠই হোক, আগুনের চেহারাটা একই। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


সাত কোটি বাঙালিরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


সোহাগের সঙ্গে রাগ না মিশিলে ভালবাসার স্বাদ থাকে না – তরকারীতে লঙ্কামরিচের মত।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


সংসারের কোন কাজেই যে হতভাগ্যের বুদ্ধি খেলে না, সে নিশ্চয়ই ভাল বই লিখিবে।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


লোকে ভুলে যায় দাম্পত্যটা একটা আর্ট, প্রতিদিন ওকে নতুন করে সৃষ্টি করা চাই।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


আমরা বন্ধুর কাছ থেকে মমতা চাই, সমবেদনা চাই, সাহায্য চাই ও সেই জন্যই বন্ধুকে চাই।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


গোলাপ যেমন একটি বিশেষ জাতের ফুল, বন্ধু তেমনি একটি বিশেষ জাতের মানুষ।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


কত বড়ো আমি’ কহে নকল হীরাটি। তাই তো সন্দেহ করি নহ ঠিক খাঁটি। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


অধিকার ছাড়িয়া দিয়া অধিকার ধরিয়া রাখার মত বিড়ম্বনা আর হয় না। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


অপরিচয় হইতে পরিচয়ের পথ অতি দীর্ঘ। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


নিন্দা করতে গেলে বাইরে থেকে করা যায়, কিন্তু বিচার করতে গেলে ভিতরে প্রবেশ করতে হয়।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


আমরা কথার অধীন, প্রধার অধীন অসংখ্য প্রবৃত্তির অধীন। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


পাপকে ঠেকাবার জন্য কিছু না করাই তো পাপ। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


যা সত্য তার জিওগ্রাফি নাই। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালোবাসিলাম, সে কখনো করে না বঞ্চনা। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রাণীও বটে। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


রমণীর মন সহস্রবর্ষেরই, সখা, সাধনার ধন। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


প্রহর শেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


প্রেমের মধ্যে ভয় না থাকলে রস নিবিড় হয় না। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


তুমি যদি না দেখা দাও, কর আমায় হেলা, কেমন করে কাটে আমার এমন বাদল-বেলা।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


ভালোবাসা কথাটা বিবাহ কথার চেয়ে আরো বেশি জ্যান্ত। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


দীর্ঘ আয়ু দীর্ঘ অভিশাপ বিচ্ছেদের তাপ নাশে সেই বড়ো তাপ। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


আমার তৃষ্ণা তোমার সুধা তোমার তৃপ্তি আমার সুধা। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


কাহারও হাসি ছুরির মতো কাটে, কাহারও হাসি অশ্রুজলের মতো। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

বিয়ে করলে মানুষকে মেনে নিতে হয়, তখন আর গড়ে নেবার ফাঁক পাওয়া যায় না।  

– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ভক্তি সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপলব্ধি

ভক্তি রবীন্দ্রনাথের রচনায় একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে আছে। তাঁর ভক্তিমূলক কবিতা এবং গানগুলি ভক্তির গভীরতা এবং অন্তর্দৃষ্টি তুলে ধরে। তিনি মনে করতেন যে ভক্তি শুধু ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, এটি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

তাঁর এক বিখ্যাত ভক্তিমূলক কবিতা হলো “গীতাঞ্জলি”, যেখানে তিনি ঈশ্বরের প্রতি গভীর ভক্তি এবং নিবেদন প্রকাশ করেছেন। “তোমার সৃষ্টির পথ রেখেছ আঁকা, সেদিন থেকে হৃদয় রয়েছি একা।” এই লাইনটি ঈশ্বরের সৃষ্টির প্রতি তাঁর গভীর অনুরাগ এবং একাকীত্বের অভিজ্ঞতাকে তুলে ধরে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভক্তি ঈশ্বরের প্রতি অপরিসীম আস্থা এবং বিশ্বাসের প্রতিচ্ছবি। তিনি বিশ্বাস করতেন যে ভক্তির মাধ্যমে মানুষ তার আত্মার প্রকৃত মর্ম উপলব্ধি করতে পারে এবং জীবনের অর্থ খুঁজে পেতে পারে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, যিনি বিশ্বকবি হিসেবে খ্যাত, জীবনের নানা দিক নিয়ে তাঁর অসাধারণ লেখনীতে বাংলা সাহিত্যের ঐতিহ্যকে সমৃদ্ধ করেছেন। তাঁর চিন্তা ও অনুভূতির গভীরতা আমাদের জীবন, প্রেম ও ভক্তি সম্পর্কে নতুন দৃষ্টিকোণ প্রদান করে। রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টি চিরকাল বাঙালির হৃদয়ে অম্লান হয়ে থাকবে।

জীবন সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের দৃষ্টিভঙ্গি

রবীন্দ্রনাথের উক্তি গুলি জীবনের নানা দিক নিয়ে আমাদের চিন্তাভাবনা করতে উদ্বুদ্ধ করে। তাঁর লেখা আমাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে নতুনভাবে উপলব্ধি করতে সহায়তা করে।

“যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে।” – এই উক্তিটি আমাদের জীবনের পথে একা চলার সাহস দেয়। যখন আমরা একা থাকি এবং কেউ আমাদের সঙ্গ দেয় না, তখন নিজের মনোবলকে দৃঢ় রেখে এগিয়ে চলার প্রেরণা পাই।

“সীমার মাঝে অসীমের সন্ধান।” – জীবনের সীমাবদ্ধতার মধ্যে অসীম সম্ভাবনা খুঁজে পাওয়ার এই দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের মনকে উজ্জীবিত করে। প্রতিটি মুহূর্তের মাঝে নতুন কিছু খুঁজে পাওয়ার আনন্দ রয়েছে।

প্রেম সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের দর্শন

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের উক্তি আমাদের হৃদয়ের গভীরতম অনুভূতিগুলি প্রকাশ করে। তাঁর প্রেমের উক্তি এবং কবিতাগুলি প্রেমের মাধুর্য এবং গভীরতাকে তুলে ধরে।

“ভালোবাসার মানুষের চোখের জলে যে স্নেহ থাকে, তা অন্য কিছুতে নেই।” – এই উক্তিটি প্রেমের স্নেহময়তা এবং তার অনুভূতিকে প্রকাশ করে। প্রেমের মাধ্যমে আমরা স্নেহ এবং মমতার প্রকৃত মর্ম উপলব্ধি করতে পারি।

“প্রেমের স্পর্শে সকলেই কবি হয়ে যায়।” – প্রেমের স্পর্শে মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টিশীলতার জাগরণ ঘটে। এই উক্তিটি প্রেমের মাধুর্যকে চিত্রিত করে এবং আমাদের প্রেমের অনুভূতিকে আরো মধুর করে তোলে।

ভক্তি সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের উপলব্ধি

রবীন্দ্রনাথের লেখনীতে ভক্তির একটি বিশেষ স্থান রয়েছে। তাঁর ভক্তিমূলক কবিতা এবং গানগুলি আমাদের অন্তরে ভক্তির অনুভূতি জাগ্রত করে।

“তোমারেই করিয়াছি জীবনের ধ্রুবতারা।” – এই উক্তিটি ভক্তির গভীরতাকে প্রকাশ করে। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে আমরা আমাদের প্রভুকে স্মরণ করি এবং তাঁর উপর নির্ভর করি।

“জীবনের প্রতিটি ধাপে তোমারি সাথে চলি।” – ভক্তির এই গভীরতা আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রভুর সাথে থাকার অনুভূতি জাগায়।

রবীন্দ্রনাথের বিখ্যাত কিছু কবিতার লাইন

রবীন্দ্রনাথের বিখ্যাত কিছু কবিতার লাইন আমাদের মনে গভীর ছাপ ফেলে। তাঁর কবিতার প্রতিটি লাইন আমাদের চিন্তা, অনুভূতি এবং অনুভবকে নতুন মাত্রা দেয়।

“আমার এ গান চিরদিন তোমাদেরই জন্য।” – এই লাইনটি প্রেম এবং সৃষ্টির প্রতি কবির গভীর নিবেদন প্রকাশ করে। তাঁর সৃষ্টি চিরকাল মানবজাতির জন্য উৎসর্গিত।

“যদি আর বাঁশি না বাজে, আমি কেমন করে থাকি।” – এই লাইনটি বিরহের গভীর অনুভূতি প্রকাশ করে। জীবনে সঙ্গী হারানোর ব্যথা, যন্ত্রণা এবং নিঃসঙ্গতার অভিজ্ঞতা এতে স্পষ্ট।

Leave a comment