বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালের ৭ই মে (২৫সে বৈশাখ) কলকাতার জোড়াসাঁকোতে ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তিনি পিতা দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর মাতা সারদাসুন্দরী দেবী অন্তিম সন্তান ছিলেন। তিনি স্কুল এর পরিবেশে খুব একটা পছন্দ করতেন না তাই তারপ্রাথমিক জীবনের শিক্ষা বাড়ি থেকেই শুরু হয়।
- Parineeta: Love Class and Tradition by Sarat Chandra Chattopadhyay
- Summary of Rabindranath Tagore’s Gora: Key Plot Points and Characters”
- Why Readers Love R. F. Kuang
- The Acts of Service Love Language Explained Simply
- স্বপ্নের মেলা – রোমান্টিক প্রেমের চিঠি
কিন্তু পরবর্তীকালে তিনি ব্যারিস্টার হওয়ার লক্ষ্যে ১৮৭৮ সালে ইংল্যান্ডের লন্ডন শহরে যান কিন্তু সেখানে তিনি তার আইন বিয়ষয়ে পড়াশোনা বাদ দিয়ে সেখান থেকে তিনি ইংরেজি, এবং স্কটিশ সাহিত্য প্রতি আগ্রহী হয়ে পড়ে। পরবর্তীকালে ১৮৮০ সালে আইন ডিগ্রি ছাড়াই বাংলায় ফিরে আসেন ও বিভিন্ন গল্প ও কবিতা লেখার কাজ শুরু করেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই সমস্ত বিভিন্ন কবিতা ও গল্প অধ্যায়ন করতে আমার প্রকৃতি, প্রেম ভালোবাসা সম্পর্কে তার চিন্তা ভাবনা সম্পর্কে জানতে পারি। নিম্নে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কিছু বিখ্যাত উক্তি ও বাণী প্রকাশ করো হলো।
১) “ এরা সুখের লাগি চাহে প্রেম, প্রেম মেলে না, শুধু সুখ চলে যায় ।”
২) “ প্রেমের মধ্যে ভয় না থাকলে রস নিবিড় হয় না। ”
৩) “ক্ষমাই যদি করতে না পারো, তবে তাকে ভালোবাসো কেন।”
৪) “বিচ্ছেদের দুঃখে প্রেমের বেগ বাড়িয়া ওঠে।”
৫) “নারীর প্রেমে মিলনের গান বাজে, পুরুষের প্রেমে বিচ্ছেদের বেদনা।”
৬) “স্বামীরা প্রেমিক হতে অবশ্যই রাজি, তবে সেটা নিজের স্ত্রীর সাথে নয় | নিজের স্ত্রীর প্রেমিক হওয়ার বিষয়টা কেন জানি তারা ভাবতেই চায়না।”
৭) “ আনন্দকে ভাগ করলে দুটি জিনিস পাওয়া যায়; একটি হচ্ছে জ্ঞান এবং অপরটি হচ্ছে প্রেম। ”
৮) “ পৃথিবীতে বালিকার প্রথম প্রেমেরমত সর্বগ্রাসী প্রেম আর কিছুই নাই। প্রথমযৌবনে বালিকা যাকে ভালোবাসে তাহার মত সৌভাগ্যবানও আর কেহই নাই। যদিও সে প্রেম অধিকাংশ সময় অপ্রকাশিত থেকে যায়, কিন্তু সে প্রেমের আগুন সব বালিকাকে সারাজীবন পোড়ায়। ”
৯) “ প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন ।”
১০) “ আমি তোমাকে অসংখ্য ভাবে ভালবেসেছি, অসংখ্যবার ভালবেসেছি, এক জীবনের পর অন্য জীবনেও ভালবেসেছি, বছরের পর বছর, সর্বদা, সবসময়। ”
১১) “ সোহাগের সঙ্গে রাগ না মিশিলে ভালবাসার স্বাদ থাকেনা – তরকারীতে লঙ্কামরিচের মত ।”
১২) “ সাধারণত স্ত্রীজাতি কাঁচা আম, ঝাল লঙ্কা এবং কড়া স্বামীই ভালোবাসে। যে দুর্ভাগ্য পুরুষ নিজের স্ত্রীর ভালোবাসা হইতে বঞ্চিত সে – যে কুশ্রী অথবা নির্ধন তাহা নহে; সে নিতান্ত নিরীহ। ”
১৩) “ভালোবাসা কথাটা বিবাহ কথার,,,, চেয়ে আরো বেশি জ্যান্ত।”
১৪) “সত্য যে কঠিন ,কঠিনেরে ভালোবাসিলাম , সে কখনো করে না বঞ্চনা ।”
১৫) “পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দূরত্ব কোনটি জানো? নাহ, জীবন থেকে মৃত্যু পর্যন্ত, উত্তরটা সঠিক নয়। সবচেয়ে বড়দূরত্ব হলো যখন আমি তোমার সামনে থাকি, কিন্তু তুমি জানো না যে আমি তোমাকে কতটা ভালোবাসি।”
১৬) “হঠাৎ একদিন পূর্ণিমার রাত্রে জীবনে যখন জোয়ার আসে, তখন যে একটা বৃহৎ প্রতিজ্ঞা করিয়া বসেজীবনের সুদীর্ঘ ভাটার সময় সে প্রতিজ্ঞা রক্ষা করিতে তাহার সমস্ত প্রাণে টান পড়ে।”
১৭) “বিয়ে করলে মানুষকে মেনে নিতে হয়, তখন আর গড়ে নেবার ফাঁক পাওয়া যায় না।”
১৮) “লোকে ভুলে যায় দাম্পত্যটা একটা আর্ট, প্রতিদিন ওকে নতুন করে সৃষ্টি করা চাই।”
১৯) “বিবেচনা করবার বয়েস ভালোবাসার বয়েসের উলটো পিঠে ।”
২০) “নারীর প্রেম পুরুষকে পূর্ণশক্তিতে জাগ্রত করতে পারে; কিন্তু সে-প্রেম যদি শুক্লপক্ষের না হয়ে কৃষ্ণপক্ষের হয় তবেতার মালিন্যের আর তুলনা নেই।”
২১) “প্রেমের দুই বিরুদ্ধ পার আছে। এক পারে চোরাবালি, আর-এক পারে ফসলের খেত। এক পারে ভালোলাগার দৌরাত্ম,অন্য পারে ভালোবাসার আমন্ত্রণ।”
২২) “ভালোবাসার ট্রাজেডি ঘটে সেইখানেই যেখানে পরস্পরকে স্বতন্ত্র জেনে মানুষ সন্তুষ্ট থাকতে পারে নি, নিজের ইচ্ছেকেঅন্যের ইচ্ছে করবার জন্যে যেখানে জুলুম, যেখানে মনে করি আপন মনের মতো করে বদলিয়ে অন্যকে সৃষ্টি করব।”
২৩) “ স্বামীরা প্রেমিক হতে অবশ্যই রাজি, তবে সেটা নিজের স্ত্রীর সাথে নয়। নিজের স্ত্রীর প্রেমিক হবার বিষয়টাকেন যেন তারা ভাবতেই চায় না। ”
২৪) “ আমার তৃষ্ণা তোমার সুধা তোমার তৃপ্তি আমার সুধা। ”
২৫) “ মন দিয়ে মন বোঝা যায়, গভীর বিশ্বাস শুধু নীরব প্রাণের কথা টেনে নিয়ে আসে। ”
২৬) “ পৃথিবীতে বালিকার প্রথম প্রেমেরমত সর্বগ্রাসী প্রেম আর কিছুই নাই। প্রথমযৌবনে বালিকা যাকেভালোবাসে তাহার মত সৌভাগ্যবানও আর কেহই নাই। যদিও সে প্রেম অধিকাংশ সময় অপ্রকাশিত থেকেযায়, কিন্তু সে প্রেমের আগুন সব বালিকাকে সারাজীবন পোড়ায়। ”